Ad sence

কিভাবে ট্রেডিং শুরু করবেন?How To Start Trading? - Complete 5 Step



ট্রেডিং শুরু করার আগে: কী জানতেই হবে?

একজন নতুন ট্রেডারের কনফিউশন, প্রশ্ন আর সমাধান

“বলল ভাই—মেসেজ দিল ভাইয়া, ১৫টা ট্রেড করলাম, ১২টা হলো না। আবার ১০টা ট্রেড করলাম, সেটাও হলো না।
তাহলে কি এখন রিয়েল এমাউন্ট ডিপোজিট করবো?” — এ প্রশ্নে মানুষ পড়ে যায় দ্বিধায়।

মা বলেন, “না করিস না।”
সে ভাবে, “দেখি, একটু বুঝি আগে…”
তাই সে নিচ থেকে শুরু করতে চায়।

সে বলে:
“ভাই, তুমি তো বলো, গাইড করো, ডিক্টেট করো—প্লিজ বলো, আমি কোথা থেকে শুরু করবো?”

“০ থেকে শুরু করো, চল ব্যাংক-লেভেল থেকে।
ছোট ছোট রিটেইল ট্রেডার, শর্ট টার্ম ট্রেডার…”


🎙️ শুরু করলাম:

আসসালামু আলাইকুম।
আশা করি, সবাই ভালো আছেন।

এই ব্লগটি তাদের জন্য যারা একদম নতুন —
যারা জানেন না ট্রেডিং কী, ইনভেস্টিং কী, কোথা থেকে শুরু করবেন, কী কী স্টেপ ফলো করতে হবে।

একজন ট্রেডার হতে গেলে কী কী আনতে হয়?
কী থেকে শুরু করলে ভালো হয়?
এসব নিয়েই আজকের আলোচনা।

চলুন একদম বেসিক থেকে শুরু করি:

মানুষ জানে না, “মাল ট্রেডিং” আসলে কীভাবে শুরু হয়।

  • কোন স্টেপগুলো ফলো করতে হয়?

  • কী কী জানা দরকার?

আজ আমরা দেখব:
কোন স্টেপগুলো ফলো করলে আপনি একজন ট্রেডার হতে পারেন।

ভাই বলল:

“১০টা ট্রেড করলাম, হলো না।
১৫টা করলাম, কিছু হলো না।
১২টা করলাম, কিছুই না।”

তাহলে কি রিয়েল এমাউন্ট ডিপোজিট করবো?


আসল প্রশ্ন:

আপনি কি সত্যিই ট্রেডার?
আপনি কি জানেন ট্রেডিং কীভাবে শুরু করতে হয়?

আজকের আলোচনা হবে এই রিকোয়ারমেন্টগুলো নিয়ে।
আপনার সাথে যদি মিলে যায়, তাহলে বুঝবেন আপনি প্রস্তুত—
“Yes, I am a trader.”

 টপিক কী?

টপিক হলো:
একদম নিচ থেকে, একদম লাস্ট পজিশন থেকে শুরু করে কীভাবে একজন ট্রেডার হওয়া যায়।

যদি আপনি ট্রেডিং-ইনভেস্টিং দুনিয়ার কিছুই না জানেন—
→ মার্কেট কী
→ চার্ট কী
→ প্যাটার্ন কী
→ ক্যান্ডলস্টিক কী
→ সাপোর্ট রেজিস্ট্যান্স কী

তাহলে কিছুই বুঝতে পারবেন না।

একজন ট্রেডার হওয়ার রোডম্যাপ: শুরু কোথা থেকে, কীভাবে এগোবেন?

আপনি যদি ট্রেডিং বুঝতেই না পারেন, তাহলে শুরু করবেন কীভাবে?

এই পর্যায়ে, একদম নতুন একজন মানুষ হিসেবে আপনার মাথায় আসতে পারে—

“আমি ট্রেডিং শুরু করবো, কিন্তু জানি না কোথা থেকে শুরু করবো।
আমি জানি না কোন লেভেলে গেলে আমি একজন ট্রেডার হবো কি না।
আমি আসলেই ট্রেডার তো?”

এর মানে, আপনাকে প্রথমে বেসিক স্টেপগুলো বুঝতে হবে।
এই স্টেপগুলো ফলো করলে আপনি নিজেই বুঝে যাবেন আপনি ট্রেডিংয়ের পথে এগোচ্ছেন কি না।


 ধাপ ১: “বেসিক স্টেপ”

এই স্টেপ হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি জানতে পারবেন—

  • মার্কেটের ফান্ডামেন্টাল

  • টেকনিক্যাল

  • চার্ট প্যাটার্ন

  • ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন

  • বায়ার সাইকোলজি

  • সেলার সাইকোলজি

এই সবই হলো মার্কেটের বেসিক।

আমরা চার্টে যা দেখি, ক্যান্ডেল যেভাবে গঠিত হয়,
→ সবকিছুই বেসিক।

বায়ার ও সেলারদের মানসিকতা,
→ সেটাও বেসিক।

ক্যান্ডেলস্টিকের সাইকোলজি,
→ সেটিও বেসিক।

এই সবই ট্রেডিং ও ইনভেস্টিংয়ের বেসিক।
ট্রেডিং করতে হলে প্রথমে বেসিক আসতেই হবে।


“বেসিক না জানলে, কিছুই কাজ করবে না”

আমরা অনেক সময় শুনি:

“অর্ডার ফ্লো”, “অর্ডার ব্লক”, “ফেয়ার ভ্যালু গ্যাপ”, “ডিমান্ড জোন”, “সাপ্লাই জোন”...

এগুলো যতই শুনি না কেন, সবই বেসিক না জানলে বোঝা অসম্ভব।

যারা বলে “আমার বেসিক ক্লিয়ার না”, তাদের জন্যই সবচেয়ে বেশি সময় লাগে।
আর এটা স্বাভাবিক—কারণ আপনি যখন চার্ট দেখছেন, প্যাটার্ন দেখছেন, তখন সেটা যদি আপনার বেসিক না হয়, তাহলে মাথায় ঢুকবে না।


 বেসিক বোঝা মানে “দেখা শিখে ফেলা”

  • ক্যান্ডেলস্টিক চিনতে পারা

  • চার্ট দেখে বায়ার-সেলারদের চিন্তাধারা অনুধাবন করা

  • রেঞ্জ বা সাপোর্ট-রেজিস্ট্যান্স চিহ্নিত করা

এইগুলোই হলো প্রথম ধাপের বুনিয়াদি বিষয়।
আর বেসিক যদি না বোঝেন, তাহলে আপনি কখনোই “স্ট্রাটেজি” বুঝবেন না।


 ধাপ ২: “স্ট্রাটেজি তৈরি করা”

এখানে অনেকে বলে:

“ভাই, একটা স্ট্রাটেজি দেন, আমি সেটা দিয়ে প্রফিট করবো।”

 এটা অসম্ভব।

কারণ—

মার্কেট এমন একটা জায়গা, যেখানে কোটি কোটি মানুষ, কোটি কোটি বায়ার-সেলার, প্রত্যেকের চিন্তাধারা আলাদা।

আপনি যদি একটি রেজিস্ট্যান্স লেভেল ড্র করেন, আরেকজন করবে অন্যরকম।

কারণ কী?
→ প্রত্যেকের সাইকোলজি ভিন্ন।
→ আপনার এবং আমার দেখার দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা।
→ তাই মার্কেটে একটি নির্দিষ্ট “প্যাটার্ন” খুঁজে বের করা অবাস্তব।


 মার্কেট একটি “লার্নিং জার্নি”

এই কারণে, আপনাকে সবকিছু নিজে শিখতে হবে।

যদি আপনি নিজের ইচ্ছা ও শেখার মানসিকতা নিয়ে আসেন, তাহলে আপনি নিজেই বুঝবেন—

“এই স্ট্রাটেজি আমার জন্য কাজ করছে।”
“এই স্ট্রাটেজিতে আমি প্রফিট করতে পারি।আবারও বলি:

  • স্ট্রাটেজি অন্য কারো কাছ থেকে শিখে লাভ নেই,

  • আপনার নিজের স্ট্রাটেজি নিজেকেই বানাতে হবে,

  • আর তা বানাতে হলে বেসিক ক্লিয়ার করতেই হবে।


নিজের ট্রেডিং স্ট্রাটেজি তৈরি ও পরীক্ষা: রোড টু প্রফিটেবল ট্রেডিং

যখন আপনার বেসিক স্পষ্ট হয়ে যায়, তখন আপনি ৯০% প্রস্তুত।
বাকি ১০% হলো — আপনার নিজের স্ট্রাটেজির আউটপুট।


 প্রত্যেকের নিজের স্ট্রাটেজি থাকে

প্রত্যেক মানুষের একটা নিজস্ব ট্রেডিং স্টাইল থাকে।
সেটা কারো সঙ্গে হুবহু মিলে না।

কেন?
কারণ:

  • পৃথিবীতে কোটি কোটি বায়ার ও সেলার আছে

  • সবাই এক রকমভাবে চিন্তা করে না

  • একই মার্কেট পরিস্থিতিতে, একজন বাই করে, আরেকজন সেল করে

এখানেই সাইকোলজির ব্যাপারটা আসে।


 মার্কেট কীভাবে আচরণ করে?

আপনি দেখবেন:

  • হঠাৎ মার্কেট বুলিশ (buying) হয়ে যায়

  • একটু পরেই ভয়ঙ্কর রেড ক্যান্ডেল তৈরি হয়

কেন?
→ কারণ মার্কেট একটা “সাইকোলজিকাল গেম”

মনে হতে পারে খুব সুন্দর বাইং চলছে,
কিন্তু মার্কেট সেল দিয়ে ভেঙে ফেলে সবকিছু।
তখন মনে হয়:

“এইটা কি পাগল মার্কেট নাকি?”

না! এটা পুরো সাইকোলজি।


 স্ট্রাটেজি তৈরির জন্য আপনাকে জানতে হবে:

  • চার্ট প্যাটার্ন

  • ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন

  • অর্ডার ফ্লো

  • অর্ডার ব্লক

  • ডিমান্ড জোন

  • সাপ্লাই জোন

  • লিকুইডিটি

এই সবই মূলত বেসিকের উপর ভিত্তি করে তৈরি।


ভুল ধারণা: OTC বাজারে রিয়েল ট্রেড!

অনেকে বলে:

“OTC মার্কেটে স্ট্রাটেজি কাজ করে না।”

সত্যি কথা হলো:
রিয়েল মার্কেটে সব স্ট্রাটেজি টেস্ট করে দেখতে হয়।

যেমন:

  • ফেয়ার ভ্যালু গ্যাপ

  • রেজিস্ট্যান্স লেভেল

  • সাপ্লাই জোন

  • অর্ডার ফ্লো

  • RSI (Relative Strength Index)

→ সব কিছুরই ব্যাকটেস্ট করা জরুরি।


 ধাপ ৩: ব্যাকটেস্টিং (Backtesting)

যখন বেসিক ক্লিয়ার,
→ স্ট্রাটেজি তৈরি
→ এখন প্রয়োজন ব্যাকটেস্ট করা

ব্যাকটেস্ট মানে কী?
→ আপনি নিজের স্ট্রাটেজি কে রিয়েল চার্টে পুরনো ডেটার ওপর পরীক্ষা করছেন।

যদি স্ট্রাটেজি কাজে দেয়,
→ বুঝবেন, এটা বাস্তবে ইমপ্লিমেন্ট করার মতো।


শুধু বানালেই হবে না, প্রমাণ দরকার

আপনি বলছেন:

“ভাই, আমি একটা স্ট্রাটেজি বানাইছি!”

সেটা কিছুই না যদি না আপনি সেটা ব্রেক-ডাউন করে টেস্ট করেন।
আপনাকে প্রমাণ করতে হবে যে আপনার স্ট্রাটেজি কাজ করে।

 শেষ ধাপ এই অংশে:

  • বেসিক শেষ

  • স্ট্রাটেজি তৈরি শেষ

  • ব্যাকটেস্ট শেষ

এখন আপনি ডেমো ট্রেডে প্রবেশ করতে পারেন।


ডেমো ট্রেডিং: পরীক্ষামূলক যুদ্ধের মাঠে নামা

রিয়েল ট্রেডিংয়ের আগে নিজেকে যাচাই করুন

আপনার:

  • বেসিক শেষ,

  • স্ট্রাটেজি তৈরি শেষ,

  • ব্যাকটেস্টও শেষ...

তাহলে এখন কী করবেন?
→ এবার ডেমো ট্রেড শুরু করুন।


 ডেমো ট্রেডিং কেন?

কারণ আপনি এখন জানেন:

  • বেসিক কী,

  • ফান্ডামেন্টাল কী,

  • টেকনিক্যাল এনালাইসিস কী,

  • কিভাবে চার্ট পড়ে বুঝতে হয়

তবে রিয়েল ট্রেডে ঢোকার আগে আপনাকে প্রমাণ করতে হবে আপনি প্রস্তুত।
আর সেটা হবে ডেমো ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে।


 ডেমোতে প্রফিট বা লস — সমস্যা না!

“ভাই, ডেমোতে ১০টা ট্রেড করলাম, সব লস হলো!”

কোনো সমস্যা নেই।
এমনকি ১০টা ট্রেডে ১০টিই লস হলেও,
→ প্রশ্ন হলো “কেন হলো?”
→ যদি আপনি উত্তর দিতে পারেন, তাহলে সেটাই শিক্ষা।


 ট্রেডিং মানেই বিশ্লেষণ

লস হচ্ছে?
→ কেন হচ্ছে?

প্রফিট হচ্ছে?
→ কীভাবে হচ্ছে?

যদি আপনি এই উত্তরগুলো নিজে বের করতে পারেন,
→ তাহলে আপনি একজন প্রফেশনাল ট্রেডারের পথে চলেছেন।


 প্রফেশনাল বলতে কী বোঝায়?

এক ট্রাক চালক, যিনি প্রতিদিন চালাতে চালাতে একসময় হয়ে যান “প্রফেশনাল ট্রাক ড্রাইভার”
→ কারণ তার অভিজ্ঞতা হয়েছে, সময় লেগেছে।

একইভাবে—

আপনি যদি ট্রেডিং করতে করতে
ক্যান্ডেল দেখেই বুঝতে পারেন:
“এখানে স্পিনিং টপ হয়েছে, এখানে হ্যামার হয়েছে...”

→ তাহলে বুঝবেন, আপনি তৈরি।


 এখন রিয়েল ট্রেডিং কি করবেন?

অনেকেই আবার প্রশ্ন করে:

“ভাই, ১৫টা ট্রেড করলাম, ১২টা হলো না।
১০টা করলাম, না হলো—তাহলে কি রিয়েল এমাউন্ট ডিপোজিট করবো?”

→ উত্তর:
“নিজেই আগে যাচাই করো।
লস করছো কেন বুঝতে পারছো?
প্রফিট করলে জানো সেটা কেন হয়েছে?”

 তাহলে তুমি একজন ট্রেডার।


প্রফিটের পেছনের কারণ বুঝতে পারা = প্রফেশনালিজম

“প্রফিট করলাম।”
কেন করলেন?
“লস করলাম।”
কেন করলেন?

যদি আপনি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর জানেন,
→ তাহলে আপনি প্রফিটেবল এবং প্রফেশনাল ট্রেডার।

রিয়েল ট্রেডিং: যুদ্ধের আসল ময়দান

ডেমো থেকে বাস্তবে পা ফেলা, তবে সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে

আপনি:

  • বেসিক শেষ করেছেন 

  • স্ট্রাটেজি বানিয়েছেন 

  • ব্যাকটেস্ট করেছেন 

  • ডেমো ট্রেডও করেছেন 

এখন আপনি বলছেন:

“ভাই, আমি রিয়েল ট্রেড করতে চাই।”
“আমি আসলেই একজন ট্রেডার কি না—তা এখন যাচাই করতে চাই।”


 রিয়েল ট্রেড মানেই বাস্তব যুদ্ধ

রিয়েল ট্রেডিংয়ে আপনি নিজেকে চিনবেন।
→ কতটা আত্মনিয়ন্ত্রণ আছে
→ লোভ কিভাবে কাজ করে
→ ভয় কোথায় আসে
→ মনোবল কেমন

সেটা তখনই বোঝা যাবে, যখন আসল টাকা ঝুঁকির মুখে থাকবে।


 রিয়েল ট্রেডে লাগবে “সাইকোলজি + ডিসিপ্লিন”

টাকা জিতলে মাথা খারাপ করা যাবে না।
টাকা হারালে ভেঙে পড়া যাবে না।

  • লস মানে হতাশা না

  • প্রফিট মানে অহংকার না

এই মাইন্ডসেট নিয়ে নামতে হবে রিয়েল মার্কেটে।


 এখন প্রশ্ন: কীভাবে রিয়েল ট্রেড শুরু করবেন?

একদম প্রথমে ছোট অ্যামাউন্ট দিয়ে শুরু করুন

“১০ ডলার, ২০ ডলার… হোক না ছোট!”
→ কিন্তু এটা আপনার রিয়েল মানসিকতা তৈরি করবে।

স্ট্রাটেজি টেস্ট করুন
→ বাস্তব মার্কেটে কেমন রেজাল্ট দেয়?
→ কতটা সামলাতে পারেন নিজের মাইন্ড?


 রিয়েল ট্রেডে সবার আগে লাগবে:

  1. রিস্ক ম্যানেজমেন্ট

  2. মাইন্ড ম্যানেজমেন্ট

  3. সাইকোলজিকাল প্রস্তুতি


 রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ছাড়া ট্রেডিং মানেই “জুয়া”

আপনি বললেন:

“ভাই, আমার স্ট্রাটেজি ৮০% টাইমে প্রফিট দেয়।”

তাও বলবো —
 আপনি রিস্ক ম্যানেজমেন্ট না করলে, আপনি ট্রেডার না।

কারণ একদিনে ১টা ভুল ট্রেড আপনার সব হারিয়ে দিতে পারে।


 একজন প্রকৃত ট্রেডার বলতে যা বোঝায়:

  • যিনি জানেন “লস কিভাবে সামলাতে হয়”

  • যিনি জানেন “প্রফিট হলে কীভাবে স্থির থাকতে হয়”

  • যিনি জানেন “টাকা নয়, সিদ্ধান্তই আসল”


শেষ কথাগুলো:

“ভাই, আমি অনেক লস করলাম…

আমি হতাশ হয়ে গেছি…
আমি ছেড়ে দিব…”

না!
এটাই স্বাভাবিক।
প্রত্যেক ট্রেডারই লস করেছে।
প্রত্যেক ট্রেডারই ভেঙে পড়েছে।
তবেই তারা দাঁড়িয়েছে।


 শেষ উপদেশ:

“প্রথমে শেখো।
তারপর বাস্তব অনুশীলন করো।
তারপর যুদ্ধের মাঠে নামো।
আর কখনোই হার মানবে না।”

যতক্ষণ না তুমি নিজেকে চিনতে পারো,
ততক্ষণ পর্যন্ত তুমি ট্রেডার না।


No comments

Powered by Blogger.